সৌন্দর্য মণ্ডিত এক আপুরুপ রুপের সর্গ আমাদের এই বাংলাদেশ। হাজারো নদী, সবুজে ভরা গ্রাম আর অন্নেক ভালবাসা
এক শান্তির খনি এই বাংলাদেশ।এই দেশে অন্নেক বড় বড় নদির মধ্যে একটি পদ্মা। ঢাকার কাছেই এই নদীর অবস্থ্যান।
ঢাকা থেকে ফরিদপুর যাবার পথে এই নদী পার হতে হয়।শিতকালে এই নদী একটি উপযুক্ত ঘুরার জায়গা।
গত শীতে আমার একটি সুযোগ হয়েছিলো এই পদ্দাকে দেখার। নীল পানি ঢেউ আর গাংচিলের
উড়ে যাওয়া দেখে আমি মুগ্ধ হয়া যাচ্ছিলাম। দূরে দেখা যাচ্ছিল ছোট ছোট গ্রাম। আমি উদাস হয়া দেখছিলাম।
আমাকে শঙ্গ দিচ্ছিল শীতের ঠাণ্ডা হাওউয়া।ভাল লাগার এর মুহুরত গুল আমি আমার ক্যামেরা বন্ধি করি।
তারই কিছু ছবি আমি এখানে দিলাম
যতটা সময় যাচ্ছিল আমি ততোই হারিয়া যাচ্ছিলাম পদ্মার সৌন্দর্যে। বড় জাহাজের করিডোর ধরে দারেয়া ছিলাম আর দেখছিলাম।
আসলে আমরা যারা যান্ত্রিক জীবনে বসবাস করি তাদের কাছে এই মনরম দৃশ্য অন্নেক শান্তি যোগায়।
পদ্মার মাঝে আমি ছিলাম প্রায় ৩ ঘণ্টার মতো।
এতেই আমর পুরো ১২ মাসের জমা থাকা ক্লান্তি পুরন হয়ে গেছে।
নদীর পানিতে সূর্যের আলোর খেলাও খুব ভাল লাগছিল। নদীর মাঝে জাহাজের কেটে যাওয়া বড় বড় স্রোতও দেখে মজা লাগছিল। মনে হচ্ছিল আজ আমি আব্র কর্মস্থল থেকে কতো দূরে। আমাকে আজ কাউ কিছু বলার নেই। খুব উপভোগ্য ছিল মুহূর্ত গুল।যাতরা শেষ হয়া আসছিলো। শেষ কিছু ছবি তুল্লাম।
আশা করি ভাল লাগবে।
আসলে আমরা যারা যান্ত্রিক জীবনে বসবাস করি তাদের কাছে এই মনরম দৃশ্য অন্নেক শান্তি যোগায়।
পদ্মার মাঝে আমি ছিলাম প্রায় ৩ ঘণ্টার মতো।
এতেই আমর পুরো ১২ মাসের জমা থাকা ক্লান্তি পুরন হয়ে গেছে।
নদীর পানিতে সূর্যের আলোর খেলাও খুব ভাল লাগছিল। নদীর মাঝে জাহাজের কেটে যাওয়া বড় বড় স্রোতও দেখে মজা লাগছিল। মনে হচ্ছিল আজ আমি আব্র কর্মস্থল থেকে কতো দূরে। আমাকে আজ কাউ কিছু বলার নেই। খুব উপভোগ্য ছিল মুহূর্ত গুল।যাতরা শেষ হয়া আসছিলো। শেষ কিছু ছবি তুল্লাম।
আবারও ফিরে আসব এই সর্গে।
যারা পদ্মায় এখনও যাননি তারা আসছে শীতে একবার ঘুরে আসতে পারেন। আশা করি ভাল লাগবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন